পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা সমস্যাঃ প্রাসঙ্গিক ভাবনা

ছবি
ড.আবদুল আলীম তালুকদার     অষ্টম শতাব্দী থেকে মিয়ানমারের (বার্মা) আরাকান (রাখাইন) প্রদেশে আরব, মোগল, তুর্কি, পর্তুগিজসহ বিদেশি বণিক ও সৈন্যবসতি স্থাপন করে। পনের শতকের দিকে এই বসতির বেশির ভাগ অধিবাসী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে এবং নিজস্ব শিল্প-সংস্কৃতি গড়ে তোলে; এরাই রোহিঙ্গা নামে পরিচিত। রোহিঙ্গারা পশ্চিম মিয়ানমারের (ব্রহ্মদেশ) আরাকান (রাখাইন) রাজ্যের উত্তরাংশে বসবাসকারী একটি জনগোষ্ঠী এবং এ রাজ্যের প্রায় এক তৃতীয়াংশ জুড়ে তাদের বসবাস। মিয়ানমারের সরকারি হিসেব মতে, প্রায় ১০ লক্ষ রোহিঙ্গা আরাকানে বসবাস করে। রোহিঙ্গা আদিবাসিরা বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে নিপীড়িত নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর একটি।      ঐতিহাসিক সূত্রে প্রমাণিত যে, খ্রিস্টীয় অষ্টম শতাব্দীতে আরব বণিক ও ধর্মপ্রচারকগণ নৌপথে আরাকানে এসে ধর্মপ্রচার ও ব্যবসা-বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে সেখানকার উপকূলীয় অঞ্চলে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। প্রথম মুসলিম জনবসতি হিসেবে আরব ফার্সি, ইউরোপীয় এবং চীনা পর্যটকদের রেকর্ডে নথিভুক্ত করা হয় নবম শতাব্দীতে। বর্মি মুসলিম ব্যবসায়ী ও ধর্ম প্রচারকদের অনেকে এখানে স্থায়ীভাবে বসতি স্থাপন করেন এবং ঔপনিবেশিকরা অনেক মুসলমানকে ব

কম্পিউটারের ইতিহাস

কম্পিউটারের সুচনা বেশীদিন আগের কথা নয়, যখন মানুষ প্রকৃতির কাছে ছিল অসহায়। তারা বেঁচে থাকতো জঙ্গলের ফলমুল অথবা কাঁচা মাংস খেয়ে। ধীরে ধীওে তারা শক্তির ব্যবহার শিখলো। ্আগুনের ব্যবহার মানুষের জীবন প্রণালী পাল্টে দিল। দৈনন্দিন কাজের পাশাপাশি বড় ধরনের বিপদেও বিরূদ্ধে আগুনই ছিল প্রধান অস্ত্র। আগুনই সভ্যতার চাকা ঘুরালো। পরবতীতে বিদ্যুৎ এসে ঘটিয়ে দিল আমূল পরিবর্তন। এখনকার দিন কম্পিউটারের দিন অর্থাৎ ডিজিটাল লাইফ। এটি ব্যবহৃত হচ্ছে- অফিসে, ব্যবসা-বাণিজ্যে, হাসপাতা, পুলিশ ষ্টেশন, মহাকাশ ষ্টেশনসহ সকল ক্ষেত্রে । যোগাযোগ রক্ষা, সময় গণনা, বিনোদনসহ সকলক্ষেত্রে রয়েছে এর ব্যবহার। চলুন প্রথমে খুব সংক্ষেপে আনুসাঙ্গিক নিয়ে সামান্য  আলোচনা করা যাক। কম্পিউটার হলো আধুনিক বিজ্ঞানের বিষ্ময়কর আবিস্কার। এটা হচ্ছে বিশেষ ধরনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে গেছে।