আস্সালামু আলাইকুম। আজ আমি আপনার কোরবানীর বিষয়ে টিউন করবো। কোরবানীর দিনটিকে আরবীতে বলা হয় يو الا ضحية . আর اضحية শব্দটি একবচন, বহুবচনে اضاحي – আভিধানিক অর্থ- (1)কানযুদ্দাকায়েকের প্রণেতা বর্ণনা করেন, الا ضحية ما يضحا اي يذبح . অর্থাৎ কোনো কিছু জবাই করা। (2)। ফিকহুল ইসলামীর প্রণেতার মতে, ঈদুল আযহার দিনে যা জবাই করা হয়। পরিভাষায়ঃ ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায় জিলহজ্জ মাসের নির্ধারিত দিন সমূহের যে কোন দিনে মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে চতুষ্পদ প্রাণী জবাই কারাকে কোরবানী বলে। কোরবানীর সূচনাঃ ইতিহাস ও জীবনীমূলক কিতাবাদি থেকে জানা যায় যে, পৃথিবীতে এমন কোন জাতি ছিল না, যারা স্বীয় মাজহাব অনুসারে কোরবানী করত না। কোরবানীর এ ধারা হযরত আদম আ: এর সন্তান হাবিল কাবিলের মধ্যে বিবাহ নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দিলে, হযরত আদম আ: তাদেরকে এখলাছের সঙ্গে কোরবানী করার নির্দেশ প্রদান করে বললেন, তোমাদের যার কোরবানী কবুল হবে তার সঙ্গেই বিবাহ দিব। তখনকার যুগে কোরবানী কবুল হওয়ার আলামত ছিল, যে কোরবানীটি কবুল হতো তাকে আসমান থেকে একটি আগুন এসে জ্বালিয়ে দি...
Microsoft Word ( মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ) হচ্ছে মাইক্রোসফট অফিস এর একটি ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়ার । এর সাহায্যে যে কোন ধরনের ডকুমেন্ট , প্রশ্ন , চিঠিপত্র টাইপ করা ছাড়াও প্রিন্ট দেওয়া , ছোটখাট ডিজাইন ও বই তৈরি করাসহ বিভিন্ন কাজ করা হয় । অত্যন্ত সহজ এই প্রোগ্রামটি সারা বিশ্বে প্রচলিত আছে । এটির ইন্টারফেস অতি সহজ হওয়ার কারনে সামান্য কম্পিউটার জানা যে কোন ব্যক্তি তার প্রয়োজন অনুসারে কম্পিউটারে লেখালিখির কাজ সম্পন্ন করতে পারেন । So, IT-Vander কর্তৃক প্রদত্ত Bangla Computer School try to describe about Microsoft Word details. Bangla Computer School IT-Vander মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সাহায্যে নিম্নোক্ত কাজ করা যেতে পারে : ১ . ডকুমেন্ট , প্রশ্ন , চিঠিপত্র টাইপ করা । ২ . ছোট - খাট ডিজাইন করা। ৩ . টেবিল অথবা ডায়াগ্রাম তৈরি করা এবং ৪ . ব্যক্তিগত নোট তৈরি করা ইত্যাদি । মাইক্রোসফট ওয়ার্ড সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাঃ Start> All Programs> Microsoft Office> Microsoft Office Word 2003/2007/2010- এ প্রবেশ ক...
হযরত মুয়ায ইবনে জাবাল রাঃ ছিলেন একজন প্রখ্যাত সাহাবী। মহানবী সাঃ তাঁকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন। ১। নাম ও পরিচয়ঃ তাঁর নাম মুয়ায, উপনাম আব্দুল্লাহ বা আবু আবদির রহমান। পিতার নাম জাবাল। তিনি মদীনার বিখ্যাত খাযরাজ গোত্রীয় একজন আনসার সাহাবী ছিলেন। ২। ইসলাম গ্রহণঃ নবুয়তের দ্বাদশ সালে যখন মদীনায় ইসলাম প্রচার শুরু হয় তখনই তিনি ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয়গ্রহণ করেন। এ সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ১৮ বছর । তিনি দ্বিতীয় আকাবায় রাসূল সা: এর হাতে বাইয়াত গ্রহণকারী সাতজন আনসারের অন্যতম। ৩। যুদ্ধে অংশগ্রহণঃ বদর ব্যতীত অন্যান্য সকল যুদ্ধে হযরত মুয়ায রা: অংশগ্রহণ করেন। কেউ কেউ বলেন, যেহেতু তিনি দ্বিতীয় আকাবায় ইসলাম গ্রহণ করেন, তাই তিনি বদর যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করার সৌভাগ্যলাভ করেছেন। ৪। চারিত্রিক গুণাবলিঃ হযরত মুয়ায ইবনে জাবাল রাঃ ছিলেন অনন্য গুণাবলির অধিকারী। সততা, মহত্ত্ব, বীরত্ব, কোমলতা, ধার্মিকতা প্রভৃতি ছিল তার চারিত্রিক ভূষণ। ৫। তাঁর মর্যাদাঃ হযরত মুয়ায ইবনে জাবাল রাঃ অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ সাহাবী ছিলেন। আকাবার দ্বিতীয় শপথের সময় রাসুল সা: তাঁকে লক্ষ্য করে বলেন- মুয়ায কতইনা উত্তম পুরুষ। ৬। রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন