জীবনের সংশোধন
আমার প্রিয় পাঠকগণ! আল্লাহ তা’আলাকে খুশি করাই জীবনের মূল লক্ষ ও উদ্দেশ্য। আল্লাহকে খুশি করার উদ্দেশ্য জঙ্গলে গিয়ে বসে ইবাদত করা নয়, উদ্দেশ্য হল জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রিয় নবীর জীবনধারা প্রতিষ্ঠা করা।
আল্লাহকে খুশি করা মানে হল প্রিয় নবীর অনুসরণে জীবনের গতি পরিবর্তন করে নেওয়া। এমনভাবে প্রিয় নবীর নির্দেশনা মেনে চলা যেন বিক্রি হতে না পারে বিচারকের ন্যায়বিচার, যেন কলঙ্কিত না হতে পারে যুবকের যৌবন, কোনো সন্তান যেন পিতা-মাতার অবাধ্য না হতে পারে, কোনো স্বামী যেন স্ত্রীর অধিকার হরণ করতে না পারে, কোনো স্ত্রী যেন স্বামীর আমানতের খিয়ানত না করতে পারে, কোনো সম্পদশালী যেন অহঙ্ককারী না হয়, কোনো শাসক যেন জালেম হতে না পারে, কোনো উকিল যেন ব্যভিচারী ও খুনির পক্ষে আইনি লড়াই না করতে পারে, কোনো আলেম যেন টাকার পিছনে না দৌড়ায়, কোনো হাফেজ যেন টাকার বিনিময়ে কুরআন বিক্রি না করে।
যে দেশে খুনীর পক্ষে আইনি লড়াই চালানোর জন্য উকিল তৈরি থাকে, যে দেশে বিচারকের কলম সামান্য অর্থের কাছে বিক্রি হয়ে যায়, সে দেশের মানুষের বেঁচে থাকাটাই অনেক বড় সৌভাগ্যের। কেননা যখন কোনো অঞ্চল থেকে ইনসাফ উঠো যায়, আল্লাহ তায়ালা সে অঞ্চলের লোকদেরকে বরবাদ করে দেন। যে অঞ্চল থেকে ইনসাফ ও ন্যায়বিচার বিদায় নেয়, সেখানের লোকেরা নিজেদের বেঁচে থাকার অধিকার হারিয়ে ফেলে।
হযরত আলী রা: বলেন, আল্লাহ তায়ালা কাফেরদেরকে অবকাশ দেন, কুফুরের শাসন ব্যবস্থা চলতে দেন কিন্তু জুলুমের শাসন চলতে দেন না। প্রত্যেককে নিজের জীবনের মধ্যে প্রিয় নবীর পবিত্র জীবনধারা ফিট করতে হবে। যিনি শুধু মসজিদের জীবন বর্ণনা করতে আসেন নি। রাষ্ট্র প্রধানের প্রধানের জীবনধারাও তিনি শিখিয়েছেন, আবার ঝাড়ুদার ফকিরের জীবনও তিনি শিখিয়েছেন। গৃহকোণের পর্দানশীন, মায়ের রূপে হোক বা মেয়ের রূপে , বোনের রূপে বা বিবির রূপে তার মর্যাদা ও অবস্থান, তার কর্ম ও অবদান কী হবে, সেটাও বর্ণনার জন্য তিনি আগমন করেছিলেন।
আল্লাহকে খুশি করা মানে হল প্রিয় নবীর অনুসরণে জীবনের গতি পরিবর্তন করে নেওয়া। এমনভাবে প্রিয় নবীর নির্দেশনা মেনে চলা যেন বিক্রি হতে না পারে বিচারকের ন্যায়বিচার, যেন কলঙ্কিত না হতে পারে যুবকের যৌবন, কোনো সন্তান যেন পিতা-মাতার অবাধ্য না হতে পারে, কোনো স্বামী যেন স্ত্রীর অধিকার হরণ করতে না পারে, কোনো স্ত্রী যেন স্বামীর আমানতের খিয়ানত না করতে পারে, কোনো সম্পদশালী যেন অহঙ্ককারী না হয়, কোনো শাসক যেন জালেম হতে না পারে, কোনো উকিল যেন ব্যভিচারী ও খুনির পক্ষে আইনি লড়াই না করতে পারে, কোনো আলেম যেন টাকার পিছনে না দৌড়ায়, কোনো হাফেজ যেন টাকার বিনিময়ে কুরআন বিক্রি না করে।
যে দেশে খুনীর পক্ষে আইনি লড়াই চালানোর জন্য উকিল তৈরি থাকে, যে দেশে বিচারকের কলম সামান্য অর্থের কাছে বিক্রি হয়ে যায়, সে দেশের মানুষের বেঁচে থাকাটাই অনেক বড় সৌভাগ্যের। কেননা যখন কোনো অঞ্চল থেকে ইনসাফ উঠো যায়, আল্লাহ তায়ালা সে অঞ্চলের লোকদেরকে বরবাদ করে দেন। যে অঞ্চল থেকে ইনসাফ ও ন্যায়বিচার বিদায় নেয়, সেখানের লোকেরা নিজেদের বেঁচে থাকার অধিকার হারিয়ে ফেলে।
হযরত আলী রা: বলেন, আল্লাহ তায়ালা কাফেরদেরকে অবকাশ দেন, কুফুরের শাসন ব্যবস্থা চলতে দেন কিন্তু জুলুমের শাসন চলতে দেন না। প্রত্যেককে নিজের জীবনের মধ্যে প্রিয় নবীর পবিত্র জীবনধারা ফিট করতে হবে। যিনি শুধু মসজিদের জীবন বর্ণনা করতে আসেন নি। রাষ্ট্র প্রধানের প্রধানের জীবনধারাও তিনি শিখিয়েছেন, আবার ঝাড়ুদার ফকিরের জীবনও তিনি শিখিয়েছেন। গৃহকোণের পর্দানশীন, মায়ের রূপে হোক বা মেয়ের রূপে , বোনের রূপে বা বিবির রূপে তার মর্যাদা ও অবস্থান, তার কর্ম ও অবদান কী হবে, সেটাও বর্ণনার জন্য তিনি আগমন করেছিলেন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন