ঈদের নামকরণ
চান্দ্র মাসসমূহের মধ্যে শাওয়াল মাসের প্রথম দিনকে ঈদুল ফিতর ( রোযার ঈদ) এবং যিলহজ্জ মাসের দশম দিনকে ঈদুল আযহা( কোরবানীর ঈদ) বলে। দুই ঈদকে বলে ঈদাইন।
এ দু’টি দিনই ইসলাম ধর্মের ঈদ এবং খুশির দিন। এ ছাড়া ইসলামে আর কোন ঈদ নেই। এ খুশির দিনে শুকরিয়া স্বরূপ দুই রাকাত নামায আদায় করা হয়। ইমাম আবু হানিফা রহ: এর মতে, দুই ঈদের নামায ওয়াজিব। অবশ্য ইমাম শাফিঈ রহ: সহ অন্যান্য ইমামগণের মতে এ নামায সুন্নাতে মুয়াক্কাদা।
عيد শব্দটি عود মূল ধাতু থেকে নির্গত। যার অর্থ, বার বার আসা। যেহেতু এ দিনটি বারবার আসে অর্থাৎ প্রতিবছর ফিরে আসে, তাই এ দিনটিকে عيد (ঈদ )বলে।
অনেকের মতে, যেহেতু এ দিনে আল্লাহ তা’আলা নিজ রহমত ও ক্ষমার দৃষ্টি দিয়ে বান্দার প্রতি মনোনিবেশ করেন, সেহেতু এ দিনটিকে عيد বলে। ( মাযাহেরে হক জাদীদ: 2/277)
প্রতি বছর এ দিনে বান্দার প্রতি আল্লাহ তা’আলার পুরস্কার এসে থাকে। দিনটি মুসলিম জাতির জন্য বয়ে নিয়ে আসে খুশির বার্তা। সকলেই অবস্থাভেদে এ দিনে নিজ নিজ মান-মর্যাদা উপলব্ধি করে। রমযান মাসে আল্লাহতায়ালা বান্দাকে পানাহার থেকে বিরত রাখেন। আর এ দিনটিতে তার পুষ্কার স্বরূপ পুনরায় প্রদান করেন পানাহারের অনুমতি। এ দিক বিবেচনাও রয়েছে ফিরে আসার মর্ম। এ হিসেবও এ দিনটিকে বলা হয় ঈদ। আরবরা সকল খুশির দিনকে ঈদ বলে।
জুম’আর দিন প্রত্যেক সপ্তাহের ঈদ। গোটা পূর্ণ সপ্তাহের নামাযগুলো নজরানা। শরীয়ত অনেক নেক কাজের উপর নেয়ামতের শুকরিয়া স্বরূপ এ জাতীয় ঈদের ব্যবস্থা করেছে। যেন তা আরো বেশি নেয়ামত প্রাপ্তির কারণ হয়।
এ দু’টি দিনই ইসলাম ধর্মের ঈদ এবং খুশির দিন। এ ছাড়া ইসলামে আর কোন ঈদ নেই। এ খুশির দিনে শুকরিয়া স্বরূপ দুই রাকাত নামায আদায় করা হয়। ইমাম আবু হানিফা রহ: এর মতে, দুই ঈদের নামায ওয়াজিব। অবশ্য ইমাম শাফিঈ রহ: সহ অন্যান্য ইমামগণের মতে এ নামায সুন্নাতে মুয়াক্কাদা।
عيد শব্দটি عود মূল ধাতু থেকে নির্গত। যার অর্থ, বার বার আসা। যেহেতু এ দিনটি বারবার আসে অর্থাৎ প্রতিবছর ফিরে আসে, তাই এ দিনটিকে عيد (ঈদ )বলে।
অনেকের মতে, যেহেতু এ দিনে আল্লাহ তা’আলা নিজ রহমত ও ক্ষমার দৃষ্টি দিয়ে বান্দার প্রতি মনোনিবেশ করেন, সেহেতু এ দিনটিকে عيد বলে। ( মাযাহেরে হক জাদীদ: 2/277)
প্রতি বছর এ দিনে বান্দার প্রতি আল্লাহ তা’আলার পুরস্কার এসে থাকে। দিনটি মুসলিম জাতির জন্য বয়ে নিয়ে আসে খুশির বার্তা। সকলেই অবস্থাভেদে এ দিনে নিজ নিজ মান-মর্যাদা উপলব্ধি করে। রমযান মাসে আল্লাহতায়ালা বান্দাকে পানাহার থেকে বিরত রাখেন। আর এ দিনটিতে তার পুষ্কার স্বরূপ পুনরায় প্রদান করেন পানাহারের অনুমতি। এ দিক বিবেচনাও রয়েছে ফিরে আসার মর্ম। এ হিসেবও এ দিনটিকে বলা হয় ঈদ। আরবরা সকল খুশির দিনকে ঈদ বলে।
জুম’আর দিন প্রত্যেক সপ্তাহের ঈদ। গোটা পূর্ণ সপ্তাহের নামাযগুলো নজরানা। শরীয়ত অনেক নেক কাজের উপর নেয়ামতের শুকরিয়া স্বরূপ এ জাতীয় ঈদের ব্যবস্থা করেছে। যেন তা আরো বেশি নেয়ামত প্রাপ্তির কারণ হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন