জমিয়া সিদ্দীকিয়া শেরপুর এর পরিচিতি:


জমিয়ার পরিচিতি:
শেরপুর জামিয়া সিদ্দীকিয়া ( মাদ্রাসা) দারুল উলুম দেওবন্দের অনুসারী একটি দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানদারুল উলুম দেওবন্দের মত, পথ ও আদর্শ এবং কার্যক্রম গ্রহণ করত আল্লাহর রহমতে উক্ত জামিয়াটি দৃঢ় পদক্ষেপে সম্মুখে অগ্রসর হচ্ছে ১৯৭৮ সালে জামিয়ার সুযোগ্য মোহতামিম আলহাজ্ব হযরত মাওলানা নূরূল ইসলাম ও স্থানীয় কতিপয় দ্বীনি ভাইয়ের সহযোগীতায় এই জামিয়ার ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেনএলাকাবাসীর ঐকান্তিক আন্তরিকতা ও সাহনুভূতি জামিয়ার পরিচালনায় যথেষ্ঠ অবদান রয়েছেঅত্যন্ত অল্প সময়ের মধ্যে এ প্রতিষ্ঠানটি ইসলামী শিক্ষানুরাগী তথা গোটা দেশবাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেএবং ইতিমধ্যেই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল হতে ইসলামী জ্ঞানপিপাসুরা দলে দলে ভিড় করছে
জামিয়ার ইতিহাস:
বাংলাদেশের উত্তর সিমান্তে অরণ্য রাজবেষ্টিত গাড়ো পাহাড়ের পাদদেশে ঐতিহ্যবাহী ব্রক্ষ্রপুত্র আর পাহাড়ী নদীর ভোগায়, চেল্লাখালি, মালশ্যমৃগি, সমস্যরি বিধাইতো সমৃদ্ধ জনপদ, শেরপুর জেলার প্রাচীন ইতিহাসগাজী বঙংশের শেষ জমিদার ছিলেন শেরআলী গাজী,  শের আলী গাজীর নামানূসারে এই জেলার নাম করণ করা হয় শেরপুর জেলাশেরআলী গাজীর শেরপুর দীর্ঘদিন ইসলামী শিক্ষা, সংস্কৃতি ও তাহযীব তামাদ্দুন থেকে বঞ্চিত ছিলতাই কিছু সংখ্যক মুসলিম জনতা এমন এক ব্যক্তিত্য সম্পন্ন মানুষের তামান্না করছিলো
যার মাধ্যমে শেরপুরবাসীর আমূল পরিবর্তন আসতে পারেতাই হঠা করেই বর্তমান জামিয়ার সুযোগ্য মোহতামিম সাহেবের শেরপুর জেলার শুভাগমন ঘটেসে বছর তিনি মাহে রমজানে ঐতিহ্যবাহী খরমপুর জামে মসজিদে খতমে তারাবীর নামায পড়ানঅল্প দিনের মধ্যেই স্থানীয় জনগন তার সুললিত কণ্ঠের তেলাওয়াত, মুদ্ধিমত্তা, জ্ঞান গরিমা ও চরিত্র মাধুর্যে এবং কর্ম দক্ষতার প্রতি মুগ্ধ হয়ে পড়েনযার কারণে তাকে মুন্সিপাড়া মৌজায় তেরাবাজার জামে মসজিদের পেশ ইমাম পদে নিয়োগ দেনপরে তারই পরামর্শে স্থানীয় জনসাধারণ মসজিদের পাশে একটি মাদরাসা প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনকিন্তু জায়গা না থাকার দরুন প্রাথমিকভাবে এই মসজিদেই ১৯৭৮ সালে হিফজ বিভাগের মাধ্যমে বর্তমান জামিয়ার মোহতামিম মাদরাসার ক্লাশ শুরুঅল্প সময়ের মধ্যে আশাতীতভাবে মাদ্রাসার ছাত্র সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় মাদ্রাসার নিজস্ব ঘরের প্রয়োজন দেখা দেয় অবস্থায় মোহতামিম সাহেব স্থানীয় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সরকারি কর্মকর্তা মহোদয়গণের মৌখিক সম্মতিতে বাজারটির আংশিক জায়গা নিয়ে একটি ছাপড়া ঘড় নির্মাণ করেনশক্তিশালী কার্যনির্বাহী পরিষদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং কঠোর সাধনার ফলে অল্প দিনের মধ্যে কাফিয়া (৯ম শ্রেণী) জামাত  পর্যন্ত খোলা সম্ভব হয় এমতাবস্থায় শেরপুর জেলার প্রথম জেলা প্রশাসক জনাব মো: শফিউল আলম সাহেব ছাত্রদের দুরাবস্থা দেখে খুবই মর্মাহত হন এবং এ সমস্যা নিরসের লক্ষে তখনকার মাননীয় শ্রম ও জনশক্তি মন্ত্রী জনাব কে এম আমিনুল ইসলামকে মাদরাসা সংলগ্ন পুকুরটি সরেজমিনে পরিদর্শনের জন্য শেরপুর আনার ব্যবস্থা করেনপরিদর্শন শেষে মন্ত্রী বলা হয় পুকুরটি ভরাট ব্যতিত মাদরাসা সংস্কারের কোন বিকল্প পথ নেইআর এটি ভরাট করার জন্য মাননীয় মন্ত্রীর নিকট দুহাজার মন গম মঞ্জুর করার আবেদন করা হয়মন্ত্রী জনাব বাহাদুরের নির্দেশক্রমে উক্ত কাজের প্রজেক্ট মন্ত্রণালয়ে পেশ করা হয়
মাননীয় উপজেলা চেয়াম্যান জনাব মুহা. আব্দুর রহীম ( সুরুজ চৌধুরীর) মাধ্যমে অল্পদিনের মধ্যে আল্লাহর মেহেরবানীতে ৯শ মন চালের প্রজেক্ট মঞ্জুর হয়ে যায় কিন্তু বরাদ্দকৃত অর্থে কাজ সম্পন্ন না হওয়াই পরবর্তীতে মাননীয় পৌরপতি লুফর রহমান মোহন এবং উপজেলা চেয়ারম্যান যথাক্রমে ১৫০ ও ১৪০ মন চাল মঞ্জুর করেন মোটকথা সকলের সহযোগীতায় ১৯৮৪ সালে পুকুর ভরাট কাজ সম্পন্ন হয়পরবর্তীতে মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব রফিকুল বারী চৌধুরী ও জেলা প্রশাসক জনাব সিদ্দিকুর রহমান যথাক্রমে ৯/১০ বান্ডিল ঢেউটিন বরাদ্দ করেন আল্লাহর অশেষ মেহেরবানী এবং সকলের আন্তরিক সহযোগীতায় ১৯৯১ সালে দাওরায়ে হাদীস ( এম, এ )ক্লাশ খোলা হয়বর্তমানে মাদরাসাটি সুনাম সু-খ্যাতির সহিত সকল বিভাগ সুন্দর ও সুষ্ঠভাবে পরিচালিত হচ্ছে
জামিয়া অবস্থান
জামিয়া সিদ্দীকিয়া শেরপুর শহরের প্রাণকেন্দ্র মুন্সিবাজার মৌজায় তেরাবাজার নামে পরিচিত এলাকায় প্রায় এক একর জায়গা জুড়ে মনোরম স্থানে অবস্থিতমহান প্রভুর কৃপায় জামিয়া সিদ্দীকিয়া মাত্র ৩৩ বছরের মধ্যে বহুতল বিশিষ্ট ভবন নির্মানের যাবতীয় কাজ সম্পন্ন হওয়ার পথেপাঁচতলা বিশিষ্ট জামিয়া সিদ্দীকিয়া ভবনের মূল অংশ নববর্ধিত মনোরম প্রাসাদের চিত্তাকর্ষক প্রদীপ চিত্র দৃশ্যমানইলমে এলাহীর যথাযথ সংরক্ষণ ও তা প্রসারের দুর্ভেদ্য দুর্গ জামিয়া সিদ্দীকিয়া প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই এক ব্যতিক্রমধর্মী বৈশিষ্টের গৌরব শৌভায সুশোভিত হয়ে চতর্দিকে ইলমে ওহীর অমিয়ধারা প্রবাহীত করে চলছেমহান আল্লাহর অশেষ শোকর শত বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে স্বল্প সময়ের মধ্যেই জামিয়া সিদ্দীকিয়া অপূর্ব সুনাম অর্জন করেছেইতিমধ্যে দেশের আভ্যন্তরীণ সীমানা পেরিয়ে তা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উপনীত হয়েছেনানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও জামিয়া সিদ্দীকিয়া তার অনন্য শিক্ষাদানের ঐতিহ্যকে অক্ষুন্ন রাখতে বিশেষ প্রয়াস পেয়েছেপরিমার্জিত আবাসিক পরিবেশে মুহতামিম জামিয়ার সার্বিক তত্ত্বাবধানে, অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পরিচালিত ও জামিয়া, ইসলামের মহান শিক্ষা, কৃষ্টি, কালচার দর্শন ও তাহযীব-তামাদ্দুন প্রশিক্ষণ এবং তা প্রসারের সমুদয় ধর্মীয় দায়িত্ব সুচারুভাবে আঞ্জাম দিয়ে চাচ্ছে
জামিয়া লক্ষ ও উদ্দেশ্য
* কোরআন সুন্নাহর ভিত্তিতে সাহাবায়ে কেরাম ও আয়েম্মায়ে দীনের আমল ও গবেষনা লব্দে কোরআন ও হাদীসের পরিপূর্ণ শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে আল্লাহর    রেজামন্দি হাসিল করাই জামিয়ার উদ্দেশ্য
* রাসূল সা. এর সুন্নত ও আদর্শকে সমাজের সর্বস্তরে বাস্তবায়নের মাধ্যমে আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের আক্বীদার হিফাজত করা
* কোরআন-সুন্নাহর আলোকে বিশ্বনন্দিত আদর্শ ও গুনাবলী ছাত্রদের বাস্তব জীবনে প্রতিফলিত করার মাধ্যমে আদর্শবান যোগ্য ও চরিত্রবান দেশপ্রেমিক এবং খোদার রাহে নিবেদিতপ্রাণ একটি মানব কাফেলা গড়ে তোলা
* প্রাশ্চাত্য কুশিক্ষার বিষফল থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করে ইসলামের অনুপম শিক্ষা তুলে ধরার মাধ্যমে সুসংহত আদর্শিক ইসলামী সমাজ বিনির্মাণ করা
* দ্বীন ইসলামের হেফাজতে শিক্ষার্থীদেরকে দ্বীনের সৈনিকরুপে ও দেশের সুনাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা
জামিয়ার কর্মধারাঃ
জামিয়া সিদ্দীকিয়া সর্ববিধ ধর্মীয় শিক্ষা সমন্বিত একটি অন্যতম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়এর শিক্ষাক্রম নূরানী বিভাগ হইতে সর্বোচ্চ ইসলামী শিক্ষা দাওরায়ে হাদীস পর্যন্ত চালু আছেএ ক্রমবিন্যস্ত শিক্ষা পদ্ধতির মাধ্যমে জামিয়ার পর্যায়ক্রমে কোরআন, হাদীস, ফিকহ, আকাইদ ইত্যাদিবৈষয়িক পর্যায়ে ব্যকরণসহ আরবী ও উর্দু সাহিত্যেও মৌলিক কিতাবাদি বিশদভাবে শিক্ষা দেয়া হয় এছাড়া বাংলা, ইংরেজী, ফার্সি ইতিহাস, গণিত, ভূগোল, বিজ্ঞান, দর্শন, অর্থনীতি ইত্যাদি সমুদয় বিষয়ে প্রয়োজন পরিমাণ শিক্ষা দেয়া হয়
এবং তথ্যপ্রযোগতির দেশে ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি ছাত্রদেরকে আধুনিক শিক্ষাদানে কর্তৃপক্ষ কম্পিউটার শিক্ষা চালু রাখা হয়েছেএসব বাস্তবায়নে জামিয়ার বর্তমানে তিনটি প্রকল্প রয়েছে
১. শিক্ষা প্রকল্প
২. ছাত্র প্রশিক্ষণ প্রকল্প
৩. সেবা প্রকল্প
জামিয়ার শিক্ষা প্রকল্প:
১. নূরানী বিভাগ: বাংলাদেশ কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ( বেফাক) কর্তৃক অনুমোদিত নূরানী বিভাগে বালকদের জন্য নির্ধারিত সিলেবাসের উপর ইসলামী আদর্শ শিক্ষার সুব্যবস্থা আছেশিশু ছাত্রদেরকে মাত্র এক বছরে আবশ্যকীয় মাসায়িল, দোয়া, অযু, নামাজ ইত্যাদি বাস্তব প্রশিক্ষণ, পবিত্র কোরআন শরীফ সহীহ শুদ্ধরুপে পড়ায় সক্ষম করে তোলা হয়
২. হিফজ বিভাগ: এ বিভাগটি সুদক্ষ ছয়জন হাফেজ সাহেবের তত্ত্বাবধানে প্রায় ১৫০ জন ছাত্র নিয়ে আবাসিকভাবে পরিচালিত হচ্ছেএতে প্রাথমিকভাবে বিশুদ্ধরুপে নাজেরা পড়ানো হয়সাথে সাথে জরুরী মাসায়ীল ও তাজবীদের নিয়ম কানুন শিক্ষা দেয়া হয়
৩. ইলমুল কেরাত বিভাগ: কমপক্ষে ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্রদেরকে কিরাত প্রশিক্ষণোত্তর কারী সনদ প্রদান করা হয়
৪. কিবাত বিভাগ: এ বিভাগ জামিয়া সিদ্দীকিয়ার পূর্ণাঙ্গ ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থাপা সমৃদ্ধ বিভাগএ বিভাগে নূরানী বিভাগ ও হিফজ বিভাগ সমাপনকারী ছাত্রদেরকে ইসলামী শিক্ষাত্রমে
ক্লাস পদ্ধতিতে ধর্মীয় শিক্ষার মাধ্যমে কোরআন, হাদিস, ফিকাহ, তাফসীর, আকাইদ, আদব, নাহু, ছরফ, বালাগাত- মানতিক, হিকমত, দর্শন ইত্যাদি যাবতীয় বিষয়ে পূর্ণ পারদর্শী করে বিজ্ঞ আলেমরুপে গড়ে তোলা হয়তাদেরকে সর্বব্যাপী দ্বীনি খেদমত আঞ্জান দানের জন্য সনদ প্রদান করা হয়দ্বীনি শিক্ষাক্রম মূল্যায়নের ভিত্তিতে কিতাব বিভাগটি মৌলিক পর্যায়ে পাঁচটি স্তরে বিভক্ত:-
১. ইবতেদায়ী ( প্রাথমীক)
২. মুতাওয়াস সিতাহ ( নিম্ন মাধমিক)
৩. আছ্ছানাবিয়াতুল উলয়া(উচ্চমাধ্যমিক)
৪. ফজিলত (স্নাতক)
৫. তাকমীল ( এম.এ ইসলামিক)
জামিয়ার ছাত্র প্রশিক্ষণ কর্মসূচী:
কম্পিউটার শিক্ষাঃ জামিয়ার সিলেবাসভুক্ত ধারাবাহিক শিক্ষাক্রমের পাশাপাশি ছাত্রদের আধুনিক জ্ঞান অর্জন তথ্যপ্রযোগতীতে অগ্রগামী করার লক্ষে কম্পিউটার শিক্ষা চালু রাখা হয়েছে
এ বিভাগে ছাত্ররা সেলেবাসভুক্ত পাঠ্যপুস্তক পড়ার পাশাপাশি কম্পিউটর প্রশিক্ষণগ্রহণ করেযা এক যুগান্তকারী উদ্যোগ।  
ছাত্র পাঠাগার: জামিয়ার সিলেবাসভুক্ত ধারাবাহীক শিক্ষাক্রমের পাশাপাশি ছাত্রদের বহুমুখী জ্ঞানর্জন এবং দেশ ও জাতির সমকালীন অবস্থা ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট সম্পর্কে অবগতির জন্য বিভিন্ন বিষয়ের উপর তথ্যবহুল বই-পুস্তক সমৃদ্ধ একটি উঁচুমানের পাঠাগার রয়েছেশিক্ষানুরাগী ছাত্ররা ক্লাসিক্যাল পাড়াশোনার ফাকে স্বীয় অভিরুচি মুতাবিক বইপুস্তক সংগ্রহ করে যুগোপযোগি বিভিন্ন জ্ঞানর্জন করতে সক্ষম হয়
সাপ্তাহিক বক্তৃতা প্রশিক্ষণ ও বিতর্ক অনুষ্ঠানঃ
কোরআন হাদীসের জ্ঞানার্জনের পর কর্মক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে সমাজে ইসলামী চিন্তাধারাকে তুলে ধরাইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ সমাজকে সচেতন করে তোলাএ উদ্দেশ্যে অত্র জামিয়ায় নিয়মিতভাবে আলোচনা সভা ও বিতর্ক অনুষ্ঠান পরিচালিত হয়এর দায়িত্বে থাকেন অভিজ্ঞ উস্তাদ
ছাত্রদের জন্য বিশেষ সুযোগ সুবিধাঃ
ফ্রী বোরডিং.
জামিয়ার গরীব ইয়াতিম অসহায় মেধাবী ছাত্রদের জন্য থাকা খাওয়ার ফ্রী ব্যবস্থা রয়েছে
কুতুব খানাঃ জামিয়ার ছাত্রদের সুবিধারতে এখানে গড়ে তোলা হয়েছে এক বিশাল কুতুবখানাউক্ত কুতুবখানা থেকে ছাত্রদের প্রতি বছর ধারস্বরুপ কিতাব দেয়া হয় এবং শিক্ষক মহোদয়গণের মোতায়ালার জন্য কিতাব সরবরাহ করা হয়এ বিভাগটি একজন অভিজ্ঞ উস্তাদ দ্বারা পরিচালিত হয়

গ্রন্থনায়ঃ
 হাফেজ মিনহাজ উদ্দীন
   কম্পিউটার শিক্ষক
জামিয়া সিদ্দীকিয়া, শেরপুর।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

কোরবানীর আভিধানিক ও পারিভাষিক সংজ্ঞা, কোরবানীর সূচনা।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড শিখুন।

হযরত মুয়ায ইবনে জাবাল রাঃ এর জীবনী